পোস্টগুলি

বুকে ব্যাথার কারন।

 বুক ব্যাথার কারন  ১ / হৃদরোগ সংক্রান্ত  1  মায়োকাড্রিয়াল ইসকেমিয়া(এনজিনা) ২ মায়োকাড্রিয়াল ইনফ্যাচুয়েশন  ৩ মায়োকাডিয়াটিস ৪ পেরীকাডিয়াটিস ৫ মিটর্লাল ভাল্ভ প্রলেপ  ২ খাদ্য নালী সংক্রান্ত  1 অসোফেগাইটিস ২ খাদ্য নালী সংকোচন  ৩ ফুসফুস/প্লুরা ১ পালমোনারি ইমবোলিসম ২ ম্যালেনগেনসি ৩ ব্তিঞ্চস্পসম ৪ নিয়মনিয়া  ৫ যক্ষ্মা  ৬ নিয়মোথোরাস্ক ৪ মাসকুলোস্কেলেটাল  ১ অস্টিও আরথাটিস  ২  হাড় বাঙ্গা/ইনজুরি  ৩ ভিতরের গোস্তপিন্ড ইনজুরি  ৪ কষ্টোকোনডাইটিস ৫ ইপিডেমিক মায়ালেজিয়া ৫  নিয়রোলজিক্যাল  ১ প্রলেপ ইনট্রাভারটিভ্রাল ফ্রিস্কুল ২ হারপিক জোস্টার ৩ থ্রোরাক্সের বাহিরের উপসগ্র    

গোসল কত প্রকার ও কি কি?

ছবি
  গোসল চার-প্রকার   بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম ।   গোসল চার-প্রকার যেমনঃ ১.ফরজ গোসল। ২.ওয়াজিব গোসল। ৩.সুন্নাত গোসল। ৪.মুস্তাহাব গোসল।   ১.ফরজ গোসল যে সব কারনে  ফরজ গোসল হয় এর কারণসমূহঃ ১.জাগ্রত বা নিদ্রা অবস্থায় উত্তেজনার সাথে বীর্যপাত হওয়া। ২.স্বপ্ন দোষ হয়ে যদি বীর্য পাত হয়।    ৩.স্ত্রী সহবাস করার দ্বারা গোসল ফরজ হয়।   ৪.নারীদের ঋতু (হায়েজ-মিনস) বা নেফাস (সন্তান প্রসোবত্তোর স্রাব) হওয়া।      ২.ওয়াজিব গোসল যে সব কারনে  ওয়াজিব গোসল হয় এর কারণসমূহঃ ১.মৃত ব্যক্তির গোসল জীবিতদের জন্য ওয়াজিব হয়। ২.কাফের নাপাক শরীর মুসলমান হতে চাইলে এর আগে গোসল করা ওয়াজিব। ৩.ছেলেদের স্বপ্নদোষ মেয়েদের ঋতুস্রাব দ্বারা বালেগ হলে গোসল করা ওয়াজিব। ৪.বিধর্মী স্ত্রীলোক ঋতু বা নেফাছ বন্ধ হওয়ার পর মুসলমান হতে চাইলে  গোসল করা ওয়াজিব।     ৩.সুন্নাত গোসল যে সব কারনে  সুন্নাত গোসল হয় এর কারণসমূহঃ ১.জুমার নামাজের জন্য গোসল করা। ২.দুই ঈদের নামাজের জন্য গোসল করা। ৩. ইহরামের পূর্বে গোসল করা। ৪.আরাফার ম...

দয়া ও কোমল হৃদয় (হাদিস)

ছবি
 হযরত সায়্যিদুনা আনাস رضي الله عنه থেকে বর্ণিত, নবী করীম, রউফুর রহীম (ﷺ)  ইরশাদ করেন: “সেই সত্তার শপথ, যার কুদরতের হাতে আমার প্রাণ! আল্লাহ তায়ালা শুধুমাত্র দয়ালুকেই তাঁর দয়া দান করেন।” আমরা আরয করলাম: “ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (ﷺ)  আমরা কি সবাই দয়ালু?” ইরশাদ করলেন: “সেই ব্যক্তি দয়ালু নয়, যে শুধুমাত্র নিজের এবং নিজের পরিবার-পরিজনদের উপর দয়া করে বরং দয়ালু সেই ব্যক্তি, যে সকল মুসলমানের উপর দয়া করে।” তথ্যসূত্রঃ  আয যুহুদ লিহানাদ, বাবুর রাহমাতি, হাদীস নং-১৩২৫, ২/৬১৬ আমীরুল মুমিনীন হযরত সায়্যিদুনা আবু বকর সিদ্দীক  رضي الله عنه থেকে বর্ণিত, নবীয়ে করীম, রউফুর রহীম (ﷺ)  ইরশাদ করেন: আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করছেন: “যদি তােমরা আমার দয়া পেতে চাও, তবে আমার সৃষ্টির প্রতি দয়া করাে।” তথ্যসূত্রঃ  আল কামিলু ফি দা ফায়ির রিজাল, নম্বর- ২৩/৫৯৩, খালিদ বিন ওমর, ৩/৪৫৭ হযরত সায়্যিদুনা উসামা বিন যায়েদ رضي الله عنه থেকে বর্ণিত, প্রিয় আক্বা মক্কী মাদানী মুস্তফা (ﷺ)  ইরশাদ করেন: “নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা দয়ালু বান্দাদের প্রতিই দয়া করে থাকেন।” তথ্যসূত্রঃ  সহীহ বুখার...

উত্তম চরিত্রের ১ নং হাদিস।

ছবি
 আমীরুল মুমিনীন হযরত সায়্যিদুনা আলী মুরতাদ্বা থেকে বর্ণিত, হুযুর নবীয়ে আকরাম, নূরে মুজাসসাম (ﷺ)  ইরশাদ করেন: “নিশ্চয় বান্দা উত্তম চরিত্রের মাধ্যমে দিনের বেলায় রােযা এবং রাতের বেলায় নামাযে রত ব্যক্তিদের মর্যাদা পেয়ে যায়, আবার কখনাে বান্দাকে অহংকারী ও অবাধ্য বলে লিখে দেওয়া হয়, অথচ সে নিজেদের পরিবারের সদস্য ব্যতীত অন্য কিছুরই মালিক নয়।” তথ্যসূত্রঃ মু'জামুল আওসাত, হাদীস নং- ৬২৭৩-৬২৮৩, ৪/৩৬৯-৩৭২ (কপি : উত্তম চরিত্র বই)

নিরাপদ পানির বৈশিষ্ট্য

ছবি
 সেইভ ওয়াটার বা নিরাপদ পানি বলতে বোঝানো হয়েছে যে,পানি থাকবে- ১/ রোগ জনক বাহক থেকে মুক্ত। ২/ ক্ষতি কর কেমিক্যাল পদার্থ থেকে মুক্ত থাকবে। ৩/স্বাদে সুখকর যেমন ,রং এবং গন্ধ থেকে মুক্ত থাকবে। ৪/ গার্হস্থ্য উদ্দেশ্যে ব্যবহারযোগ্য।  উপরোক্ত উক্তি মতে যেসব পানি ময়লা ও জীবানু মুক্ত তাকেই নিরাপদ পানি বলে।

নামাজ পড়ার নিয়ম। কি ভাবে নামাজ আদায় করতে হয়।

ছবি
  আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাইও বোনেরা, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজ আমরা নামাজ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব। প্রত্যেক মুসলিমদের উপর নামাজ আদায় করা ফরজ। নামাজ আদায় করার একটি নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে, যা না মানলে নামাজ আদায় হবে না।  যেহেতু পবিত্রতা ইমানের অংশ, তাই নামাজ আদায় করার পূর্বশর্ত হচ্ছে পবিত্রতা অর্জন করা। এর জন্য অজু করতে হবে। অজু হচ্ছে নামাজের চাবি।  অজু করে নামাজে দাঁড়াতে হবে।  আসুন জেনে নিই কি ভাবে নামাজ আদায় করতে হবে।  ২ রাকাত নামাজ আদায় করার নিয়ম।  ১ প্রথমে অজু করে পবিত্র হয়ে জায়নামাজের দোয়া পড়তে হবে। ২  মনে মনে নিয়ত করুন, কোন ওয়াক্ত এর নামাজ পড়বেন?ফরজ, ওয়াজিব,সুন্নত না নফল তা নিয়তে উল্লেখ্ করুন। এবং আল্লাহ্ আকবর বলে তাকবিরে তাহারিমার পরে নারীরা বুকে এবং পুরুষেরা নাভি বরাবর হাত বাঁধবেন।  ৩ সানা পড়বেন।  ৪ এবার মনে মনে আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম ও বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম পাঠ করুন।  ৫ সুরা ফাতিহা পড়বে এবং অন্য একটি সুরা মিলাবে। ৬ ধীর স্থির ভাবে রুকু ও ২ সেজদা করে উঠে দাঁড়াবে এবং পূর্বের ন্যায় হাত বাঁধবে।  ৭ সুরা ফাতিহা পড়ব...

ঈদুল আযহা

ছবি
  ঈদুল আযহা কি: ঈদুল আযহা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠানের একটি। এই উৎসবটি কোরবানি ঈদ নামে পরিচিত। ঈদুল আযহা মূলত আরবি শব্দ, এর অর্থ ত্যাগ করা । এই দিনে মুসলমানরা তাদের সাধ্য মত পশু কোরবানি করে। ঈদুল আজহার ইতিহাস : জিলহজ্ব মাসের ১০তারিখ ঈদুল আযহা পালিত হয়। এই উৎসবটি মূলত হযরত  ইব্রাহীম (আঃ)এর সৃত্মবাহক হিসাবে। ইব্রাহীম (আঃ )পুত্র ইসমাইল (আঃ)কে আল্লাহর আদেশে কোরবানি করতে যায়, তখন আল্লাহ্ তার বদলে একটি উট কোরবানি করিয়ে দেন।এই ঘটনাকে সরন করেই প্রতিবছর জিলহজ্ব মাসের ১০-১২তারিখ পযন্ত কোরবানি করার আদেশ আসে।হিজরি চন্দ্র বছর অনুযায়ী ঈদুল ফিতরের ২মাস ১০দিন পর ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হয়। ঈদুল আজহার পশু কোরবানি : ইসলাম মতে যার যাকাত দেওয়ার সামর্থ্য আছে তার কোরবানি করার নির্দেশ রয়েছে। ঈদুল আজহার পর থেকে পরবর্তী ২দিন পযন্ত কোরবানি করার নির্দেশ রয়েছে। মুসলমানরা সাধারণ উট,গরু,দুম্বা ইত্যাদি কোরবানি করে থাকে। ৩,৫,৭ মানুষ মিলে একটি গরু কুরবানী দিতে পারে। কোরবানির গোস্ত ৩ভাগে ভাগ করা হয়। এক ভাগ গরীব দুঃখি দের,এক ভাগ আত্মীয় স্বজনদের আর এক ভাগ নিজের জন্য রাখা যায়। কোরবানির পশুর চামার দ...